অমর একুশে বইমেলা শুরু হতে যাচ্ছে রাত পোহালেই।
এবারের মেলার প্রতিপাদ্য ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান : নতুন বাংলাদেশ নির্মাণ’। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বইমেলা কমিটির সদস্য সচিব ড. সরকার আমিন জানান, ১ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৩টায় বইমেলার উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা। বাংলা একাডেমির সভাপতি অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। স্বাগত বক্তব্য রাখবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম।
এবারের মেলায় ৭০৮ জন প্রকাশক অংশ নেবেন। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে স্টল: ৯৯টি, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্টল: ৬০৯টি, মোট প্যাভিলিয়ন: ৩৭টি (১টি বাংলা একাডেমিতে, ৩৬টি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে)
উন্মুক্ত মঞ্চের কাছে, যেখানে থাকবে প্রায় ১৩০টি লিটল ম্যাগাজিন স্টল, মেলায় থাকবে পুলিশ, র্যাব, আনসার ও গোয়েন্দা সংস্থা, ৩০০টির বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা ও আর্চওয়ে স্থাপন করা হবে, প্রবেশ ও বের হওয়ার জন্য থাকবে চারটি পয়েন্ট, প্রতিদিন বিকেল ৪টায় সেমিনার এবং সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
শুক্র ও শনিবার (৮ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি বাদে) সকাল ১১টা দুপুর ১টা, শিশু-কিশোরদের জন্য আবৃত্তি, সংগীত ও শিল্পাচার্য প্রতিযোগিতা, এ বছর বইমেলা শূন্য-বর্জ্য নীতিতে পরিচালিত হবে, প্লাস্টিকের পরিবর্তে পাট, কাপড় ও কাগজের ব্যাগ ব্যবহারে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
২০২৪ সাল থেকে মানসম্পন্ন প্রকাশনার জন্য চারটি পুরস্কার দেওয়া হবে: চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার, মুনির চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার, রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার, কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার (সেরা স্টল ডিজাইন)